Monday, April 26, 2010

কৃষিতে জলবায়ুর হিংস্র আঘাত

 বিশ্ব জলবায়ু সংক্রান্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী উন্নয়নশীল বিশ্বের প্রায় ৬৩ শতাংশ মানুষ গ্রাম এলাকায় বাস করে। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। শতকরা ৬০ জনের বেশি মানুষ গ্রামে বাস করে এবং কৃষির ওপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ সবচেয়ে ঝুঁকিবহুল বলে বিশেষজ্ঞরা অভিমত প্রকাশ করেছেন। জলবায়ু ঝুঁকিসূচক অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান হচ্ছে প্রথম, উত্তর কোরিয়ার দ্বিতীয়, নিকারাগুয়ার তৃতীয়, ওমানের চতুর্থ এবং পাকিস্তানের পঞ্চম। অর্থাৎ উন্নয়নশীল দেশগুলোই

Saturday, April 24, 2010

লবণের গ্রাসে সিডরবিধ্বস্ত উপকূলের কৃষি: কৃষকের বুকফাটা হাহাকার

জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে দেশের দক্ষিণ উপকূল অঞ্চলের নদ-নদী আর ফসলি জমিতে। লবণাক্ততার করালগ্রাসে উপকূলীয় জনপদ রূপ নিচ্ছে বিরানভূমিতে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদের তথ্য মতে, দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে গড়ে ২০ শতাংশ আবাদি জমি প্রতিবছর চাষের উপযোগিতা হারাচ্ছে।

Friday, April 23, 2010

পৃথিবীকে বাসযোগ্য রাখার কাজের স্বীকৃতি: 'চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ' পুরস্কার পেলেন ছয় পরিবেশপ্রেমী

পরিবেশসংক্রান্ত বিষয়ে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর ছয়জনকে জাতিসংঘের 'চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ' পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। কার্বন নিঃসরণের মাত্রা কমানোর মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর সবুজ অর্থনৈতিক ক্ষেত্র তৈরিতে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখার জন্য তাঁদের

Thursday, April 22, 2010

বিশ্ব ধরিত্রী দিবসে আমাদের অঙ্গীকার


আজ বাইশে এপ্রিল সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে ধরিত্রী দিবস। যুক্তরাষ্ট্রের একজন সিনেটর গেলরড নেলসন ১৯৭০ সালে যে আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন তারই ধারাবাহিকতায় এসেছে এই দিবস। তখন তিনি এর নাম দিয়েছিলেন এনভায়রনমেন্টাল টিচ-ইন। এ আন্দোলনের প্রথম সম্মেলনে প্রায় ২০ মিলিয়ন লোককে যুক্ত করেছিলেন নেলসন। এবার দিবসটির ৪০তম বার্ষিকী পালিত হচ্ছে। ২০০৯ সালে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মানুষ ধরিত্রী দিবস পালন করেছিল। কিন্তু আন্দোলনে মানুষের অংশগ্রহণ যতটা স্বতঃস্ফূর্ত ছিল সে অনুযায়ী তার ফল কি বিশ্ববাসী পেয়েছে?

রাজশাহী ও নওগায় ভূমিতে ফাটল, কিসের আলামত?

রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার মৌগাছা ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামের প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকায় আকস্মিক ফাটল দেখা দিয়েছে। গত ষোল ও সতেরো এপ্রিল এ ঘটনা ঘটে। এর দু,দিন পরই নওগার সাপাহারউপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় ভূমিতে আকস্মিক ফাটল সৃষ্টি হয়। দু,টি ফাটলই প্রস্থে প্রায় দেড় ফুট পর্যন্ত এবং গভীরতায় প্রায় ত্রিশ ফুট পর্যন্ত দেখা গেছে। ওই দুই এলাকার মানুষজন চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তি ও বিশেষজ্ঞদের ধারণা মাটির তলদেশে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারণেই এমনটি হয়ে থাকতে পারে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা অদূর ভবিষ্যতে এখানে বড় ধরনের কোন বিপর্যয়ের আশংকা উড়িয়ে দেওয়া যায়না।

Wednesday, April 21, 2010

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশে হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রজাতির পাখি


ঢাকা চিড়িয়াখানার জলাভূমি প্রতিবছর শীতে পরিযায়ী পাখির আগমনে মুখরিত হয়ে ওঠে৷ কিন্তু এবছর মাঘের শীতেও অতিথি পাখির দেখা পাওয়া যায়নি তেমন একটা। চিড়িয়াখানার দর্শনার্থীদের তাই খাঁচার পাখি দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে৷ অতিথি পাখি না আসার কারণ হিসাবে বিশেষজ্ঞরা জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করছেন।


বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি মোকাবিলায় ইইউ তহবিল

বাংলাদেশের পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কোপেনহেগেন সম্মেলনে আইনগত বাধ্যবাধকতা সম্বলিত একটি চুক্তি সম্পাদনের বিষয়ে বাংলাদেশের যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি৷ ডয়চে ভেলেকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি একথা বলেন৷
তবে হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি মোকাবিলায় ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সমন্বয়ে একটি বহুজাতিক তহবিল গঠন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে৷ দুই এক দিনের মধ্যে এই ঘোষণা আসছে৷

Tuesday, April 20, 2010

প্রথম আলো: কোপেনহেগেন সম্মেলন নিয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশা কী?
হাছান মাহমুদ: অনেকেই মনে করছেন, এই সম্মেলনে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো টাকা চাইবে। কে কত টাকা পাবে, সেটি ঠিক হবে। আসলে তা নয়। কোনো দাবি-দাওয়া নিয়ে তহবিল বা ফান্ড চাওয়ার প্রশ্নে কোপেনহেগেন সম্মেলন হচ্ছে না।
কোপেনহেগেনের এই সম্মেলন নিয়ে সারা বিশ্বেই এখন অনেক প্রত্যাশা।

বলিভিয়ায় চলছে জলবায়ু 'গণসম্মেলন'


বলিভিয়ার কোচাবাম্বায় গতকাল থেকে জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক বিকল্প সম্মেলন শুরু হয়েছে। একে বলা হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক বিকল্প 'গণসম্মেলন'। গত বছর ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে আয়োজিত জলবায়ু সম্মেলনের বিকল্প হিসেবে বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেসের আহ্বানে তিনদিনব্যাপী এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। আগামী ২২ এপ্রিল আন্তর্জাতিক মা ধরণী দিবস

বন্যা সহিষ্ণু ধান পরীক্ষার চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশ

নতুন উদ্ভাবিত বন্যা সহিষ্ণু তিন প্রজাতির ধানের পরীক্ষা নিরীক্ষার চূড়ান্ত পর্যায়ে আছেন বাংলাদেশের গবেষকরা৷ তারা বলছেন, সফলভাবে এ ধান প্রবর্তন করা গেলে প্রতিবছরের বন্যা মোকাবিলা করে ভাল ফসল ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকরা৷ বাংলাদেশের প্রায় ২০ ভাগ অঞ্চল প্রতিবছর বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় এবং সাধারণ প্রজাতির ধানগুলো বন্যার পানির নীচে ৩ দিনও টিকে থাকতে না পারার কারণে প্রতিবছর লাখ লাখ টন ফসলহানির শিকার হয় চাষিরা....ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন.

বদলে যাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলের জীবনধারা

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের জীবন বদলে যাচ্ছে৷ নোনা পানির এলাকার মানুষরা এখন তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত৷ চলুন সেই পরিবর্তনের একটি চিত্র আপনাদের জানাই৷ চর আত্রা৷ দক্ষিণের নদীতে গড়ে ওঠা একটি চর৷ সেই চরের মানুষের এক সময় ঘর ভর্তি থাকতো সোনালি পাকা ধান৷ পুকুরে মিঠা পানির মাছ৷ আর বাড়ির উঠোনে ঘুরে বেড়াতো নানা রঙের মুরগি৷ ঘূর্ণিঝড় আইলার পর সেখানকার মানুষের উপর নেমে এসেছে এক অভিশাপ৷ এই অভিশাপের জন্য তারা কোন ভাবেই দায়ী নয়.....ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন

এশিয়ার মেগাসিটিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ঢাকা

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে এশিয়ার মেগাসিটিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শহর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা৷ ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ ফান্ড বা ডাব্লিউ ডাব্লিউ এফের সদ্য প্রকাশিত রির্পোটে এই তথ্য জানানো হয়েছে৷ এশিয়ার এগারটি ঝুঁকিপূর্ণ শহরের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ম্যানিলা এবং জার্কাতা৷ ভারতের কলকাতা এবং ক্যাম্বোডিয়ার নমপেনের অবস্থান তৃতীয়৷ এরপর আছে ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি এবং চীনের সাংহাই৷ পঞ্চম অবস্থানে আছে থাই রাজধানী ব্যাংকক৷ মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর, চীনের হংকং এবং সিঙ্গাপুরের অবস্থান ৬ -এ......ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন.

পরিবেশ শরণার্থীদের শেষ ঠিকানা রাজধানী ঢাকা

ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে স্থানচ্যুত মানুষের ভিড় বেড়ে চলেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়৷ সাথে রয়েছে অপরিকল্পতি এবং দ্রুত নগরায়ণ প্রক্রিয়া৷ ফলে পরিবেশের অবক্ষয়সহ বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে রাজধানী - মন্তব্য বিশ্লেষকদের৷ ২০০৭ সালের নভেম্বর মাসে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল৷ প্রাণ হারায় সাড়ে তিন হাজার মানুষ৷ পরিবেশ শরণার্থীতে পরিণত হয় শাহানার মতো হাজারো অসহায় নারী-পুরুষ৷ নিরুপায় হয়ে শাহানা ঢাকায় এসে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী বস্তিতে......ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন.

আর্দ্রতা মাপার বিশেষ স্যাটেলাইট কক্ষপথে

ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার একটি বিশেষ স্যাটেলাইট প্রায় ৩ বছর ধরে ভূ-পৃষ্ঠে আর্দ্রতার সূক্ষ্ম পরিমাপের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করবে৷ আগামী ডিসেম্বর মাসে কোপেনহেগেনে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে৷ কিয়োটো প্রোটোকলের উত্তরসুরি চুক্তি সম্পর্কে ঐক্যমত সৃষ্টি করার লক্ষ্যে জোরালো প্রস্তুতি চলছে৷ কিন্তু যে বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক মহলে প্রবল.....ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন

হিমালয়ের হিমবাহগুলো দ্রুত গলছে, তথ্যটি ভুল

হিমালয়ের বরফ গলে যাচ্ছে৷ আর এই হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার মাত্রা এতটাই দ্রুত যে বিশ্বের উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০৩৫ সালের মধ্যে হিমালয়ের এই হিমবাহগুলো গলে যাবে৷ জাতিসংঘের ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি) এই তথ্যই জানিয়েছিল সম্প্রতি৷ কিন্তু এখন বলা হচ্ছে এই পূর্বাভাষ একটি ‘একটি দুঃখজনক ভুল'৷.....ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন

জলবায়ুর পরিবর্তনে মরতে পারে ৪ লাখ শিশু

ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট বন্যা আর খরায় প্রতি বছর প্রাণ হারাতে পারে ৪ লাখ শিশু৷ শিশু দাতব্য সংস্থা সেভ দ্যা চিলড্রেন জানাচ্ছে এমন তথ্য৷ সেভ দ্যা চিলড্রেন সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগ, পানিবাহিত রোগ আর খাদ্যাভাবজনিত কারণে আগামী বছর প্রাণ হারাতে পারে আড়াই লাখ শিশু৷ ২০৩০ সাল নাগাদ এই শিশু মৃত্যুর হার বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৪ লাখে৷ সেভ দ্যা চিলড্রেন এর মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত......ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন.

জলবায়ু দূষণের প্রভাব পড়ছে জনসংখ্যাতেও

‘ক্লাইমেট চেঞ্জ’ বা জলবায়ু দূষণ কী জনসংখ্যাতেও প্রভাব ফেলছে? জাতিসংঘের জনসংখ্যা রিপোর্টের ইঙ্গিত তেমনই৷ বাড়ছে ধনী দরিদ্রের ভেদাভেদ, বাড়ছে নারী পুরুষের সংখ্যার তারতম্য৷ জলবায়ুতে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে দূষিত কার্বনের মাত্রা৷ ছড়িয়ে পড়ছে মাত্রাতিরিক্ত ভাবে৷ দূষণের ফলে নদী তার নাব্যতা হারাচ্ছে, গলে যাচ্ছে মেরুর বরফ, বেড়ে চলেছে উষ্ণতা ক্রমাগত৷ ঋতু পরিবর্তনে বিস্ময়কর ভাবে উধাও.....ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন.

জলবায়ু পরিবর্তন: গাছপালা ও প্রাণীকূল সর্বোচ্চ হুমকির মুখে

 বিশ্বব্যাপী জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ দূষণের ফলে বর্তমানে যে প্রক্রিয়ায় জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে তাতে পৃথিবীর ২০ থেকে ৩০ শতাংশ গাছপালা ও প্রাণী রয়েছে সর্বোচ্চ হুমকির মুখে৷ যারা পৃথিবী হতে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে৷ বিশ্বের তাপমাত্রা ১.৫ হতে ২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পায় তবে ২০-৩০ শতাংশ গাছপালা ও পশু পাখির জীবনের উপর ভয়াবহ ঝুঁকির সম্ভাবনা বিদ্যমান৷ অদূর ভবিষ্যতে পৃথিবীতে গ্রিন হাউস গ্যাসের প্রভাবে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, ঝড়ঝঞ্ঝা, খরা, বন্যা, বরফ গলে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি......ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়বে শস্য উৎপাদনে

গবেষকরা আশংকা করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে শস্য উৎপাদন ৫০ শতাংশ কমে যাবে৷ এর ফলে ঐ অঞ্চলে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের মাত্রা আরো বেড়ে যাবে৷ এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঐ অঞ্চলের কিছু অংশে ভয়াবহ বন্যা আবার অন্য অংশে দীর্ঘ সময় ধরে প্রচন্ড খরা বিরাজ করবে বলে আশংকা করা হচ্ছে৷ এমনকি কিছু অংশে জমির উর্বরতা কমে গিয়ে শস্য উৎপাদন হ্রাস পাবে৷ ফসল উৎপাদন কমে যাওয়ায় বেড়ে যাবে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের মূল্য৷ডয়েচে ভেলের এই ফিচারটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন.

Friday, April 16, 2010

ভোট দেওয়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ

আর্ন্তজাতিক ব্লগ কনটেস্টে এই ব্লগটি ক্লাইমেট চেন্জ ক্যাটাগরিতে ইন্টারনেট ভোটিংয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ???
এমন কিছু প্রাপ্তি আছে যে প্রাপ্তির কোন তুলনা হয়না। কোন কিছুর বিনিময়ে যে প্রাপ্তির কোন মূল্য শোধ করা যায়না। সেরকম একটা মহা প্রাপ্তি আমার এই ক্ষুদ্র হৃদয়কে কানায় কানায় ভরে দিয়েছে। আপনারা এই ব্লগটিকে যেভাবে ভোট করে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মাধ্যমে দ্বিতীয় স্থানে নিয়ে গিয়েছেন আমি আসলে ততটা আশা করিনি। একজন আনকোরা ব্লগার হিসাবে অতটা আশা করা অন্যায়। যারপরনাই আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা আমার জানা নাই। আমি সত্যিই অভিভূত এবং কৃতজ্ঞ। ভবিষ্যতে এরূপ যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার যে মহামন্ত্র, যে মহাশক্তি আমি আপনাদের কাছ থেকে পেলাম এটাই আমার সব চেয়ে বড় প্রাপ্তি। যারা আমার এই ব্লগটিকে ভোট করেছেন, মূল্যবান মতামত রেখেছেন এবং আমাকে নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন তাদের সবাইকে আমার হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা আর ধন্যবাদ রইল।

Saturday, April 10, 2010

জলবায়ু পরিবর্তন : কৃষিতে প্রকৃতির অচেনা অভিঘাত

জলবায়ু পরিবর্তনে বৈশ্বিক পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে চেনা প্রকৃতি দিন দিন অচেনা হয়ে উঠছে। হারিয়ে যাচ্ছে ঋতু ও কৃষিবৈচিত্র্য। সাংবাৎসরিক খরা-বন্যা ও শিলাঝড়ের সঙ্গে যোগ হয়েছে অধিক ঠাণ্ডা ও শৈত্যপ্রবাহ। কোনো কোনো এলাকায় শীতের পারদ ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যাচ্ছে।