ফেটে চৌচির হয়ে যায়। মাটির নিচে খাবার পানির স্তর অস্বাভাবিকভাবে নিচে চলে যাওয়ার কারণে নলকূপগুলোতে পানি উঠে না। যখন শীত থাকার কথা তখন শীত নেই, আবার বর্ষাকালে বৃষ্টি নেই। সবকিছুতেই চরম এক অস্বাভাবিকতা। এখানকার মানুষগুলো যেন জীবন মৃত্যুর মাঝখানে দাড়িয়ে।
বিশাল লম্বা এই ব্রিজটি দেখে যে কেউ থমকে দাড়াতে পারেন গ্রীষ্মকালে। ব্রিজের নিচে এক সময় বহমান ছিল প্রমত্তা পদ্মা নদী। তেজহীন, শ্রীহীন পদ্মার চরে মাইলের পর মাইল চোখে পড়ে শুধু ধুধু বালুচর। কোথাও কোথাও কৃষকেরা অস্থায়ী নলকূপের পানিতে আবাদ করে আলু কিংবা অন্য কোন সব্জি।
গ্রীষ্মের গরম পড়ার আগেই শুকিয়ে গেছে এই বিশাল সরোবর। চারপাশের বৃক্ষরাজির চেহারা দেখলেই বুঝা যায় ওরা পানির জন্য কত কষ্টে আছে।
পৃথিবীর মানুষেরা দেখুন, বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ নদীটির মৃত্যু দৃশ্য। এই সেই পদ্মা, ভরা জোয়ারে যার বুকটা হয়ে যেত আকাশের মত বিশাল। সেই পদ্মার পানির দেখা পেতে হলে পাড় থেকে চার কিলোমিটার হাটতে হয় বালুর উপর দিয়ে, তারপরেই দেখা মিলে মৃত পদ্মার।
এরজন্য দায়ী রাজনীতি, ভারতের ফারাক্কা বাধ। বাধ দিয়ে নদীর পানির গতিপথ পরিবর্তন করে পদ্মাকে মেরে ফেলেছে ফারাক্কা। পরিবেশের উপর পড়ছে মারাত্নক প্রভাব। সেদিন আর খুব দূরে নয় যেদিন মানুষ বলবে এখানে একটা নদী ছিল, এটাই ছিল বাংলাদেশের প্রধান নদী।
বিশাল গোমতি নদীর বুকে এখন ফসলের মাঠ।
এটি প্রমত্ত ব্রম্মপুত্র নদের ছবি। যার স্রোতের উম্যত্ততায় কেপে উঠতো বৃহত্তর ময়মনসিংহের সুবিশাল অঞ্চল। সেই ব্রম্মপুত্র নদ আজ মৃত।
মৃত গড়াই নদীর দেহে পানিশূন্যতায় ফোটে উঠেছে শিরা উপশিরাগুলো।
এখানে একটা নদী ছিল। আজ নেই ??????
বিশাল গোমতি নদীর বুকে এখন ফসলের মাঠ।
এটি প্রমত্ত ব্রম্মপুত্র নদের ছবি। যার স্রোতের উম্যত্ততায় কেপে উঠতো বৃহত্তর ময়মনসিংহের সুবিশাল অঞ্চল। সেই ব্রম্মপুত্র নদ আজ মৃত।
মৃত গড়াই নদীর দেহে পানিশূন্যতায় ফোটে উঠেছে শিরা উপশিরাগুলো।
এখানে একটা নদী ছিল। আজ নেই ??????
No comments:
Post a Comment