বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান শিকার দরিদ্র দেশের দরিদ্র শ্রেণীর নারীগোষ্ঠী। দারিদ্র্য, পরিবার ও সমাজে নিজের অবস্থান এবং সন্তান জন্মদান ও লালন-পালনে বেশি যুক্ত থাকার কারণে পুরুষের চেয়ে নারীকে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি বেশি বহন করতে হচ্ছে। জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।গতকাল রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব জনসংখ্যা পরিস্থিতি ২০০৯ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এ বছরের বার্ষিক প্রতিবেদনের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘পরিবর্তনশীল পৃথিবীর মুখোমুখি: নারী, জনসংখ্যা ও জলবায়ু’।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দরিদ্র দেশগুলোতে কৃষিশ্রমিকের একটি বড় অংশ নারী। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কৃষিকাজ বিঘ্নিত হবে, সীমিত হবে। এর ফলে নারীর কাজের সুযোগ সীমিত হবে। অন্যদিকে খরা বা অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের কারণে পরিবারের জন্য খাদ্য, পানি ও জ্বালানির জন্য নারীকে আগের চেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হবে।
অনুষ্ঠানে ঢাকার ইউএনএফপিএর প্রতিনিধি আর্থার আরকান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাববিষয়ক আলোচনায় জনসংখ্যার গতিপ্রকৃতি, প্রজনন স্বাস্থ্য, জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীর সরবরাহ, জনসংখ্যাবিষয়ক গবেষণা, লিঙ্গ বৈষম্য—এসব গুরুত্বসহকারে স্থান পাওয়া উচিত। তিনি জানান, পৃথিবীর সব দেশের রাজধানী থেকে প্রতিবেদনটি গতকাল একযোগে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত হয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের উপাদানসমূহ, খাদের কিনারে, আশ্রয়ের খোঁজে, ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার সক্ষমতা সৃষ্টি, অবস্থা পরিবর্তনে সংগঠিত হওয়া এবং খাদের কিনার থেকে পাঁচ কদম এগিয়ে— এই ছয়টি অধ্যায় নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিসের পরিচালক আতিক রহমান জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কী কী ঘটছে, তার কিছু বর্ণনা দেন। তিনি বলেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে লোনাপানির প্লাবণভূমির পরিমাণ বাড়ছে, বেশি সংখ্যায় ঘূর্ণিঝড় হচ্ছে, বাস্তুচ্যুতির হার বাড়ছে। এসব কারণে কৃষি এবং সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে আইলা-বিধ্বস্ত জনপদের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, স্বাস্থ্য সচিব শেখ আলতাফ আলী এবং পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দরিদ্র দেশগুলোতে কৃষিশ্রমিকের একটি বড় অংশ নারী। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কৃষিকাজ বিঘ্নিত হবে, সীমিত হবে। এর ফলে নারীর কাজের সুযোগ সীমিত হবে। অন্যদিকে খরা বা অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের কারণে পরিবারের জন্য খাদ্য, পানি ও জ্বালানির জন্য নারীকে আগের চেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হবে।
অনুষ্ঠানে ঢাকার ইউএনএফপিএর প্রতিনিধি আর্থার আরকান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাববিষয়ক আলোচনায় জনসংখ্যার গতিপ্রকৃতি, প্রজনন স্বাস্থ্য, জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীর সরবরাহ, জনসংখ্যাবিষয়ক গবেষণা, লিঙ্গ বৈষম্য—এসব গুরুত্বসহকারে স্থান পাওয়া উচিত। তিনি জানান, পৃথিবীর সব দেশের রাজধানী থেকে প্রতিবেদনটি গতকাল একযোগে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত হয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের উপাদানসমূহ, খাদের কিনারে, আশ্রয়ের খোঁজে, ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার সক্ষমতা সৃষ্টি, অবস্থা পরিবর্তনে সংগঠিত হওয়া এবং খাদের কিনার থেকে পাঁচ কদম এগিয়ে— এই ছয়টি অধ্যায় নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিসের পরিচালক আতিক রহমান জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কী কী ঘটছে, তার কিছু বর্ণনা দেন। তিনি বলেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে লোনাপানির প্লাবণভূমির পরিমাণ বাড়ছে, বেশি সংখ্যায় ঘূর্ণিঝড় হচ্ছে, বাস্তুচ্যুতির হার বাড়ছে। এসব কারণে কৃষি এবং সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে আইলা-বিধ্বস্ত জনপদের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, স্বাস্থ্য সচিব শেখ আলতাফ আলী এবং পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম।
No comments:
Post a Comment