জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে ভবিষ্যতে দেশের মোট আয়তনের এক-ষষ্ঠমাংশ নিম্নভূমি এবং উপকূলীয় অঞ্চল ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে দেশের কৃষি খাতকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টিকিয়ে রাখতে হবে। এ জন্য আবহাওয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুনভাবে কৃষি বিষয়ে বর্ষপঞ্জি তৈরি করা দরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবনে জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক এক আন্তর্জাতিক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের স্টারলিং বিশ্ববিদ্যালয় ‘জীববৈচিত্র্য, কৃষি ও মত্স্যসম্পদের ওপর জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক এ কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্টারলিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এল জি রস ও নিল হ্যান্ডিসাইড। এতে দেশি-বিদেশি কৃষিবিজ্ঞানীরা অংশ নেন।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মত্স্য চাষ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক এম মামনুর রশীদ। প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্স্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক এম নজরুল ইসলাম।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্টারলিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এল জি রস ও নিল হ্যান্ডিসাইড। এতে দেশি-বিদেশি কৃষিবিজ্ঞানীরা অংশ নেন।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মত্স্য চাষ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক এম মামনুর রশীদ। প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্স্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক এম নজরুল ইসলাম।
No comments:
Post a Comment