বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না—এমন তিন জাতের ধান উদ্ভাবন করা হয়েছে। ম্যানিলাভিত্তিক আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইআরআরআই) চার বছর গবেষণা করে বাংলাদেশের মাটিতে এই ধান উদ্ভাবন করেছে। বুধবার ঢাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ কথা জানান।নতুন জাতের এই ধান বন্যার সময় ১৫ দিনেরও বেশি পানির নিচে টিকে থাকতে পারবে। নতুন বছরের শুরুতে এ ধান বাণিজ্যিকভাবে বাজারে ছাড়া হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের মধ্যে ধানের উত্পাদনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে এ ধান উদ্ভাবন করা হয়েছে। খবর এএফপির।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিআরআরআই) প্রধান ফিরোজ শাহ সিকদার বলেন, ‘বন্যার কারণে যেসব কৃষক নিয়মিত ফসল ঘরে তুলতে পারেন না, তাঁদের জন্য এটা একটা দারুণ খবর।’ তিনি জানান, আইআরআরআই এই নতুন ধান উদ্ভাবন করেছে। উদ্ভাবিত নতুন তিন জাতের ধান হলো বিআর-১১ সাব-১, স্বর্ণা সাব-১ ও আইআর-৬৪। এই ধান ১৭ দিন পর্যন্ত বন্যার সময় পানিতে নিমজ্জিত থাকতে পারবে।
অন্য সাধারণ জাতের ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেলে তিন দিনের বেশি টিকতে পারে না। ফলে বাংলাদেশের লাখ লাখ কৃষক বছরে বিপুল পরিমাণ ফসল হারান। প্রতিবছর জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে বন্যায় বাংলাদেশের ২০ শতাংশেরও বেশি ভূখণ্ড পানিতে তলিয়ে যায়।
ফিরোজ শাহ সিকদার বলেন, ‘এই ধান নিয়ে ২০০৫ সাল থেকে আমরা মাঠপর্যায়ে গবেষণা করেছি। গবেষণায় আমরা দারুণভাবে সফল হয়েছি। আমাদের গবেষণা শেষ। জানুয়ারি থেকে এই ধান বাজারে ছাড়া হবে।’
আইআরআরআইয়ের প্রধান রবার্ট জিগলার সম্প্রতি রংপুর অঞ্চলে নতুন জাতের এই ধান উদ্ভাবনের স্থান সফর করেছেন। তিনি বলেছেন, নতুন জাতের ধান উদ্ভাবনে মাঠপর্যায়ের গবেষণার ফলাফল দারুণভাবে সফল হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিআরআরআই) প্রধান ফিরোজ শাহ সিকদার বলেন, ‘বন্যার কারণে যেসব কৃষক নিয়মিত ফসল ঘরে তুলতে পারেন না, তাঁদের জন্য এটা একটা দারুণ খবর।’ তিনি জানান, আইআরআরআই এই নতুন ধান উদ্ভাবন করেছে। উদ্ভাবিত নতুন তিন জাতের ধান হলো বিআর-১১ সাব-১, স্বর্ণা সাব-১ ও আইআর-৬৪। এই ধান ১৭ দিন পর্যন্ত বন্যার সময় পানিতে নিমজ্জিত থাকতে পারবে।
অন্য সাধারণ জাতের ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেলে তিন দিনের বেশি টিকতে পারে না। ফলে বাংলাদেশের লাখ লাখ কৃষক বছরে বিপুল পরিমাণ ফসল হারান। প্রতিবছর জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে বন্যায় বাংলাদেশের ২০ শতাংশেরও বেশি ভূখণ্ড পানিতে তলিয়ে যায়।
ফিরোজ শাহ সিকদার বলেন, ‘এই ধান নিয়ে ২০০৫ সাল থেকে আমরা মাঠপর্যায়ে গবেষণা করেছি। গবেষণায় আমরা দারুণভাবে সফল হয়েছি। আমাদের গবেষণা শেষ। জানুয়ারি থেকে এই ধান বাজারে ছাড়া হবে।’
আইআরআরআইয়ের প্রধান রবার্ট জিগলার সম্প্রতি রংপুর অঞ্চলে নতুন জাতের এই ধান উদ্ভাবনের স্থান সফর করেছেন। তিনি বলেছেন, নতুন জাতের ধান উদ্ভাবনে মাঠপর্যায়ের গবেষণার ফলাফল দারুণভাবে সফল হয়েছে।
No comments:
Post a Comment