বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন, পরিবেশ দূষণ করছে এমন কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানকে আর ঋণ দেয়া হবে না। তিনি বলেন, যেসব ব্যাংক এসব প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেবে, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একই সাথে তিনি পরিবেশ বান্ধব শিল্প প্রকল্পে আরো বেশি ঋণ দিতে তফসিলী ব্যাংকসমূহের প্রতি আহ্বান জানান।
গভর্নর গতকাল রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমিতে (বিবিটিএ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তন ব্যবস্থাপনার ওপর সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
বিবিটিএ নির্বাহী পরিচালক দেবকী কুমার সাহার সভাপতিত্বে সেমিনারে মুখ্য আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. কাজী খলীকুজ্জামান।
আতিউর রহমান বলেন, ‘শিল্প-কারখানার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (ইটিপি) তৈরিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ১ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে থাকে। তবে উদ্যোক্তারা চাইলে অর্থায়নের পরিমাণ বাড়াতে রাজী আছি। প্রয়োজন হলে একে ৫ কোটি টাকায় উন্নীত করা হবে।’
তিনি জানান, উদ্যোক্তারা চাইলে এখাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকার তহবিলের আকার বাড়ানো হবে।
গভর্নর দেশে পানি নিরাপত্তার অভাব দূর করতে নদী ও খাল খননের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এজন্য তিনি দেশীয় খনন প্রতিষ্ঠানকে অর্থায়ন করতে ব্যাংকসমূহকে অনুরোধ করেন।
তিনি জানান, দেশে জৈব সারের উৎপাদন বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি প্রকল্প গ্রহণ করতে যাচ্ছে। কেউ যদি জৈব সার উৎপাদনের লক্ষ্যে চারটি গাভী চাষ করে, তাহলে সে ওই প্রকল্পের আর্থিক সুবিধা নিতে পারবে।
তিনি বলেন, সকল মানুষকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে সাম্য প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ধরনের নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তিনি জলবায়ু বিপর্যয় রোধে আর্থিক ব্যবস্থাপনা আরো উন্নত করার বিষয়ে ব্যাংকারদের গবেষণা করার পরামর্শ দেন।
ড. কাজী খলীকুজ্জামান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আমাদের খাদ্য, জ্বালানি, পানি ও বাসস্থানের নিরাপত্তাহীনতা দেখা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, এসব বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিষয় বিবেচনায় রেখে একটি সমন্বিত নীতি গ্রহণ করা জরুরি। তিনি জলবায়ু মোকাবেলা তহবিলের আকার ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার পরামর্শ দেন।
গভর্নর গতকাল রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমিতে (বিবিটিএ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তন ব্যবস্থাপনার ওপর সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
বিবিটিএ নির্বাহী পরিচালক দেবকী কুমার সাহার সভাপতিত্বে সেমিনারে মুখ্য আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. কাজী খলীকুজ্জামান।
আতিউর রহমান বলেন, ‘শিল্প-কারখানার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (ইটিপি) তৈরিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ১ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে থাকে। তবে উদ্যোক্তারা চাইলে অর্থায়নের পরিমাণ বাড়াতে রাজী আছি। প্রয়োজন হলে একে ৫ কোটি টাকায় উন্নীত করা হবে।’
তিনি জানান, উদ্যোক্তারা চাইলে এখাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকার তহবিলের আকার বাড়ানো হবে।
গভর্নর দেশে পানি নিরাপত্তার অভাব দূর করতে নদী ও খাল খননের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এজন্য তিনি দেশীয় খনন প্রতিষ্ঠানকে অর্থায়ন করতে ব্যাংকসমূহকে অনুরোধ করেন।
তিনি জানান, দেশে জৈব সারের উৎপাদন বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি প্রকল্প গ্রহণ করতে যাচ্ছে। কেউ যদি জৈব সার উৎপাদনের লক্ষ্যে চারটি গাভী চাষ করে, তাহলে সে ওই প্রকল্পের আর্থিক সুবিধা নিতে পারবে।
তিনি বলেন, সকল মানুষকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে সাম্য প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ধরনের নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তিনি জলবায়ু বিপর্যয় রোধে আর্থিক ব্যবস্থাপনা আরো উন্নত করার বিষয়ে ব্যাংকারদের গবেষণা করার পরামর্শ দেন।
ড. কাজী খলীকুজ্জামান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আমাদের খাদ্য, জ্বালানি, পানি ও বাসস্থানের নিরাপত্তাহীনতা দেখা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, এসব বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিষয় বিবেচনায় রেখে একটি সমন্বিত নীতি গ্রহণ করা জরুরি। তিনি জলবায়ু মোকাবেলা তহবিলের আকার ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার পরামর্শ দেন।
No comments:
Post a Comment