জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পান্ডার মতো একদিন মানুষের জীবনও বিপন্ন হবে। উন্নত দেশগুলোর শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে বের হওয়া কার্বনের কারণে বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়ছে। গতকাল বুধবার বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ক্লাইমেট চেঞ্জ সেল আয়োজিত জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাছান মাহমুদ আরও বলেন, টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার পর গরিব ও ধনী সব যাত্রীই মারা গেছে। তেমনি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পৃথিবীর ধনী-দরিদ্র সব দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাফর আহমেদ খান পরিবেশ প্রতিমন্ত্রীর হাতে বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর ৪২টি গবেষণা ও প্রচারপুস্তিকা তুলে দেন।
ক্লাইমেট চেঞ্জ সেলের প্রকল্প পরিচালক আবু মো. কামালউদ্দিন গবেষণা ফলাফলগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে সর্বনিম্ন ও ২০০৯-এর ২৩ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল। চলতি বছরের ২৮ জুন মাত্র ছয় ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আবহাওয়ার এই চরম আচরণের কারণে বাংলাদেশের মানুষের জীবন-জীবিকা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক পরিচালক রবার্ট জুকাম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের ক্ষতির বিষয়টি বিশ্বদরবারে জোরালোভাবে তুলে ধরতে হবে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাফর আহমেদ খান বলেন, উন্নয়নের গতি ধরে রাখতে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করতে হবে। সরকার জলবায়ু বিষয়ে ১০৯ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল নিয়ে কাজ করছে বলেও তিনি জানান। বিশেষজ্ঞরা বলেন, জাতিসংঘের পূর্বাভাসে বলা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ২০ শতাংশ এলাকা ডুবে গিয়ে প্রায় তিন কোটি মানুষ উদ্বাস্তু হবে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাফর আহমেদ খান পরিবেশ প্রতিমন্ত্রীর হাতে বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর ৪২টি গবেষণা ও প্রচারপুস্তিকা তুলে দেন।
ক্লাইমেট চেঞ্জ সেলের প্রকল্প পরিচালক আবু মো. কামালউদ্দিন গবেষণা ফলাফলগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে সর্বনিম্ন ও ২০০৯-এর ২৩ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল। চলতি বছরের ২৮ জুন মাত্র ছয় ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আবহাওয়ার এই চরম আচরণের কারণে বাংলাদেশের মানুষের জীবন-জীবিকা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক পরিচালক রবার্ট জুকাম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের ক্ষতির বিষয়টি বিশ্বদরবারে জোরালোভাবে তুলে ধরতে হবে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাফর আহমেদ খান বলেন, উন্নয়নের গতি ধরে রাখতে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করতে হবে। সরকার জলবায়ু বিষয়ে ১০৯ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল নিয়ে কাজ করছে বলেও তিনি জানান। বিশেষজ্ঞরা বলেন, জাতিসংঘের পূর্বাভাসে বলা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ২০ শতাংশ এলাকা ডুবে গিয়ে প্রায় তিন কোটি মানুষ উদ্বাস্তু হবে।
No comments:
Post a Comment