জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে জনস্বাস্থ্যে। বিভিন্ন রোগসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মানুষ আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের চিকিত্সকসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর্মীর এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে প্রভাব’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় মূল বক্তৃতায় বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক আতিক এ রহমান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কীটপতঙ্গের মাধ্যমে ছড়ায় এমন রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়বে। অপুষ্টি ও ডায়রিয়ার মতো রোগের ব্যাপক বিস্তার ইতিমধ্যেই দেখা দিয়েছে। তা ছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি বাড়ছে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট সমস্যায় স্বাস্থ্যঝুঁকিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে দরিদ্ররা সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তিনি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত কাজের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ আলতাফ আলী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য। পানি, কৃষি যেখানেই সমস্যা হোক না কেন, এর সরাসরি প্রভাব পড়ে স্বাস্থ্যে। অথচ এ পরিবর্তন মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মীরা সেভাবে সচেতন নন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এ-দেশীয় প্রতিনিধি দুয়াংভাদি সাঙ্খোবল বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মীদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তনে স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব মোকাবিলায় সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি। এ ছাড়া আলোচনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাফর আহমেদ খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ মনির হোসেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে প্রভাব’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় মূল বক্তৃতায় বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক আতিক এ রহমান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কীটপতঙ্গের মাধ্যমে ছড়ায় এমন রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়বে। অপুষ্টি ও ডায়রিয়ার মতো রোগের ব্যাপক বিস্তার ইতিমধ্যেই দেখা দিয়েছে। তা ছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি বাড়ছে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট সমস্যায় স্বাস্থ্যঝুঁকিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে দরিদ্ররা সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তিনি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত কাজের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ আলতাফ আলী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য। পানি, কৃষি যেখানেই সমস্যা হোক না কেন, এর সরাসরি প্রভাব পড়ে স্বাস্থ্যে। অথচ এ পরিবর্তন মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মীরা সেভাবে সচেতন নন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এ-দেশীয় প্রতিনিধি দুয়াংভাদি সাঙ্খোবল বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মীদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তনে স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব মোকাবিলায় সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি। এ ছাড়া আলোচনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাফর আহমেদ খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ মনির হোসেন।
No comments:
Post a Comment